রাহে ভান্ডার তথ্য কেন্দ্র:
আজ 21 ডিসেম্বর শুক্রবার দুল্হায়ে হয়রত; ছাহেবুল অজুদুল কোরআন মৌলানা ছৈয়দ ছালেকুর রহমান শাহ রাহে ভান্ডারী (কঃ) এর ওরছ শরীফ অনুষ্ঠিত হচ্ছে রাহে ভান্ডার রাজানগর দরবার শরীফে।
দুল্হায়ে হয়রত; ছাহেবুল অজুদুল কোরআন মৌলানা ছৈয়দ ছালেকুর রহমান শাহ রাহে ভান্ডারী (কঃ) ছিলেন গাউছুল আজম হযরত মৌলানা ছৈয়দ অহমদ উল্লাহ মাইজভান্ডারী (কঃ) এর অন্যতম বিশিষ্ট খলিফা। গাউছুল আজম মাইজভান্ডারী (কঃ) প্রথম সাক্ষাতেই তাকে ‘দুল্হা’ বলে সম্বোধন করে ছিলেন। সে সূত্রধরে তিনি আজও মাইজভান্ডারী পরিমন্ডলে ‘দুল্হায়ে হযরত’ নামে সমধিক প্রসিদ্ধ। ভক্তবৃন্দ তাকে রাজানগরী (কঃ) বলেও সম্বোধন করে থাকেন।
মৌলানা ছৈয়দ ছালেকুর রহমান শাহ রাহে ভান্ডারী (1848- 1968) (কঃ) গাউছুল আজম মাইজভান্ডারী (কঃ) এর নির্দেশে বার্মায় গমন করেছিলেন। তিনি 1916 সালে ইয়াঙ্গনে (রেঙ্গুন) তার প্রথম দায়েরা শরীফ প্রতিষ্ঠা করেন। দীর্ঘ সময় বার্মায় অতিবাহিত করলেও জীবনের শেষাংশে তিনি স্থায়ী ভাবে নিজ বাড়ি রাজানগর, রাঙ্গুনিয়ায় বসবাস করেন।
7 পৌষ 1373 বাংলা মোতাবেক 22 ডিসেম্বর 1968 ইংরেজী তিনি ওফাত প্রাপ্ত হলে নিজ দরবারস্থ রওজা শরীফে তাকে সমাহিত করা করা হয়।
বাংলাদেশ, মায়ানমার, ভারত ও বেলজিয়াম সহ পৃথিবীর বিভিন্ন অঞ্চলে তার বহু খলিফা বা প্রতিনিধি ও ভক্তবৃন্দ ছিলেন। আজও তার আশেক ভক্তবৃন্দ প্রতি বছর এ দিনটিতে একত্রিত হয়ে ইবাদতে মশগুল থেকে সময় অতিবাহিত করেন এবং তার অনুকরণীয় জীবনের বিভিন্ন দিকের উপর অলোকপাত করে আলোচনা করেন।
বাংলাদেশ, মায়ানমার, ভারত ও বেলজিয়াম সহ পৃথিবীর বিভিন্ন অঞ্চলে তার বহু খলিফা বা প্রতিনিধি ও ভক্তবৃন্দ ছিলেন। আজও তার আশেক ভক্তবৃন্দ প্রতি বছর এ দিনটিতে একত্রিত হয়ে ইবাদতে মশগুল থেকে সময় অতিবাহিত করেন এবং তার অনুকরণীয় জীবনের বিভিন্ন দিকের উপর অলোকপাত করে আলোচনা করেন।
এ বছর উক্ত ওরছে বিশেষ অংশ হিসেবে উদ্বোধন করা হবে:
রাহে ভান্ডার দরবার শরীফের ইংরেজী ওয়েবসাইড
ও ফ্রি এনসাইক্লোপিডিয়া উইকিপিডিয়ার ইংরেজী আর্টিক্যাল:
(ক) আহমদ উল্লাহ্ মাইজভান্ডারী
(খ) ইউনিভার্সেল ছুফি ফ্যাস্টিবল
(গ) রাহে ভান্ডার এ্যন্নোবেল এওয়ার্ড
দরবার কর্তৃপক্ষ সর্ব স্থরের জনসাধারণকে উক্ত অনুষ্ঠানে যোগদানের উদাত্ত আহ্বান জানিয়েছেন।